অটেক্সার তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর সময়ে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে ৭.৫৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পোশাক রপ্তানি করে। এ সময়ে বাংলাদেশ থেকে তাদের পোশাক আমদানি ৫০.৯৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
চলমান বৈশ্বিক সংকটের মধ্যেও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে উচ্চ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ২০২২ সালের জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর এই ৯ মাসে দেশটিতে ৭৫৫ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ৫১ শতাংশ বেশি।
অটেক্সার তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর সময়ে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে ৭.৫৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পোশাক রপ্তানি করে। এ সময়ে বাংলাদেশ থেকে তাদের পোশাক আমদানি ৫০.৯৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পোশাক রপ্তানিতে উচ্চ প্রবৃদ্ধির পেছনে কারণ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান চেইন শপ ওয়ালমার্টসহ শীর্ষ ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো বিগত কয়েক মাস অনেক অর্ডার স্থগিত রেখেছিল। পরে সেসব স্থগিত করা অর্ডার অনুযায়ী তারা পোশাক নিতে আগ্রহ দেখায়। তাদের চাহিদামতো পোশাক রপ্তানি করায় দেশটিতে আমাদের পোশাক রপ্তানি বেড়েছে। এ ছাড়া কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধির কারণে আমাদের পোশাকের ইউনিট প্রাইস বেড়েছে। এ কারণেও রপ্তানি আয় বেশি হয়েছে। তবে শিল্পে এখনো গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট রয়েছে। যদি গ্যাস-বিদ্যুৎ পরিস্থিতির উন্নতি না হয় তাহলে এই উচ্চ প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা কঠিন হবে।