অর্থ উপারজনের আসায় কাতার গিয়েছিলেন সামিউল। চার ভাই ও ছয় বোন নিয়ে বেশ বড় পরিবার সামিউলদের। পরিবারের সুখের আশায় কর্মঠ সামিউল পাড়ি দিয়েছিলেন কাতার। কিন্তু এর চার বছরের মাথায় পরিবারটির সুখ শেষ হলো কাতারের সড়কেই।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার কুটি ইউনিয়নের মাইজখার গ্রামের সিরাজুল ইসলামের তৃতীয় ছেলে সামিউল ইসলাম সাইমন (২২)। গত ১৩ জানুয়ারি ভোরে কাতারে একটি সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত হন তিনি। মারা যাওয়ার ছয় দিন পর বুধবার (১৮ জানুয়ারি) সামিউলের লাশ দেশে আনা হয়। ওই দিন বিকেলে জানাজার নামাজ শেষে তার নিজ এলাকায় তাকে দাফন করা হয়।