ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১৪! হাসপাতালে ভর্তি ১৫৯৪

dengue-danger
Spread the love

বৃহস্পতিবার থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত, মাত্র একদিনে ডেঙ্গু ভাইরাসের আক্রান্ত হওয়ার কারণে মৃত্যুর হার বেড়ে গিয়েছে। এই একদিনে ১৪ জন মানুষের মৃত্যু হওয়ার খবর মানসিক ভাবে আমাদের কম্বুজ করে দিয়েছে। এখন সামনে এসেছে একটি চ্যালেঞ্জ – ডেঙ্গু মহামারি প্রতিরোধ করার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া।

বর্তমানে, মোট ৫২৮ জন মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে, যা একটি চিত্রণ দেয় যে ডেঙ্গু মহামারি কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং গুণগত সংখ্যাতে বৃদ্ধি পেয়েছে। এর আগেও ১৫৯৪ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, যাতে তাদের সঠিক চিকিৎসা ও দেখাভাল নিশ্চিত করা হয়েছে।

এখন ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ৭০৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসা পেয়েছেন এবং ঢাকার বাইরে ৮৯১ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। এটি দেখা যাচ্ছে যে ঢাকা শহরের মধ্যে ও বাইরে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা একই মত বৃদ্ধি পেয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এর পুনঃপ্রকাশিত একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে যে, এখনও বেশ কিছু ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। এই তাদের সঠিক চিকিৎসা ও যত্ন নিশ্চিত করার জন্য সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৭ হাজার ৯৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা পেয়ে থাকেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ৩ হাজার ৭৫৫ জন এবং অন্যান্য বিভাগের হাসপাতালে ৪ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা পেয়েছেন।

সারা দেশে প্রসারিত ডেঙ্গু মহামারি কারণে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ১০ হাজার ২২৪ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা পেয়েছেন। তাদের মধ্যে ৫২ হাজার ৬৫৬ জন ঢাকার হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন এবং ৫৭ হাজার ৫৬৮ জন বাইরের হাসপাতালে চিকিৎসা পেয়েছেন।

আক্রান্ত রোগীর মধ্যে বেশ কিছু লোক ডেঙ্গু থেকে পূর্ণসুখে সুস্থ হয়ে প্রাপ্ত হয়েছেন। মোট ১ লাখ ১ হাজার ৭৬২ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী পূর্ণসুখে সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছেন। এই সংখ্যা মধ্যে ৪৮ হাজার ৫১০ জন ঢাকা শহরে এবং ৫৩ হাজার ২৫২ জন বাইরের এলাকায় বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

এই সময়ে, ডেঙ্গু মহামারি সম্পর্কিত সঠিক জানকারি এবং সতর্কতা অবলম্বন করে প্রতিরোধে আমরা সমম্ভব কাজ করতে অবশ্যই সমর্থ। সরকার ও সমস্ত স্বাস্থ্য প্রশাসন বিভাগের অধীনে আমাদের যোগাযোগ এবং সহযোগিতা এই ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।

admin_bhashwakar

Learn More →

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *