আল নাসর, একটি আরব ক্লাব, প্রথমবারের মতো ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়নস কাপে শিরোপা জিতে আল-হিলালকে হারিয়ে জয় পেল। এই অসাধারণ ফাইনালে অতিরিক্ত সময়ে ম্যাচ চলাকালীন সম্প্রদায়ের উদ্বোধন হয়েছিল। সম্প্রদায়ের বড় দিনে, এক দল অপরকে অতিরিক্ত সময়ে হারিয়ে শিরোপা জয় অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিল। এই ঐতিহাসিক ঘটনায় আল-নাসর আবারো দশ খেলোয়ারের সাথে অতিরিক্ত সময়ে ক্ষুদ্র দল খেলার সুখে মেটেছিল। আসলে, এই বৃদ্ধি আল-নাসরের জন্য নয়, বরং ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কাছে আল-নাসরের প্রথম শিরোপা জয়ের স্বাদ থাকতেও হইতো।
ম্যাচের ৫১ মিনিট পরে রোনালদো এবং সাদিও মানেরা আল-নাসরকে অপরকে পিছিয়ে পড়তে দেখা দেয়। আবারও সম্প্রদায়ের বৃদ্ধি ঘটছে, কারণ আল-হিলালের মাইকেল গোল করে দলকে অগ্রাধিকার দেন। ৭১ মিনিটে, আব্দুল্লাহ আল-আমরি দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়ার পর, আল-নাসর দলে শূন্যস্থান হয়ে যায় যেটা ১০ জনের দল পরিণত হওয়ার অর্থ।
পরবর্তী সময়ে, রোনালদো ৭৪ মিনিটে একটি শানদার গোল করে ম্যাচে সমতা উল্লেখযোগ্যভাবে ফিরিয়ে দেন। তার এই গোলে, ডানদিক থেকে এল ঘানামের সম্মুখে প্রাক্তন উচ্চতা ধরে একটি ক্রস পেতে তিনি। তার পাশার আল্তো টোকার সাথে জড়িয়ে তার উত্সাহে জোড়া গোল মারার পর, তিনি বেশ উৎসাহিত ছিলেন। তাতে আল-নাসর এগিয়ে যায় ২-১ গোলে। কিছুক্ষণ পরে, পাঁচ ব্যথাও মোছায় আবেগপূর্ণ মার্গে রোনালদো, তবে তার জোড়া গোল মারার প্রতিবাদ পেতে তার প্রয়াসও অবনত হয়নি। এই উদ্যমে, তিনি চ্যাম্পিয়ন হয়ে মাঠ ছাড়েন আল-নাসরকে।
এই টুর্নামেন্টে, রোনালদো সর্বাধিক ৬টি গোল করে গোল্ডেন বুট জয় অর্জন করেন। দ্বিতীয় সর্বাধিক ৩টি গোল করে আল-ইত্তিহাদের খেলোয়াড় করিম বেনজেমা। এই টুর্নামেন্টে, সার্বিয়ান মিডফিল্ডার সার্জেজ মিলিনকোভিচ-সাভিচ এই খেলোয়াড় হয়েছেন সেরা খেলোয়াড়।