ক্লাব ফুটবলে একসঙ্গেই খেলেন তাঁরা। তবে আজ সেই সতীর্থরা হয়ে যাচ্ছেন প্রতিপক্ষ। অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের সর্বোচ্চ চার খেলোয়াড় আছেন আজকের ফাইনালে। পিএসজির লিওনেল মেসি জীবন বাজি রেখে ছাড়িয়ে যেতে চাইবেন কিলিয়ান এমবাপ্পেকে।
ফ্রান্সের প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের কিছুদিন পর জন্ম এমবাপ্পের। শৈশব কেটেছে দাঙ্গা-হাঙ্গামায় ভরপুর প্যারিসের বদিঁ এলাকায়। বলা যায়, গতিতেই তিনি পেছনে ফেলেছেন সব প্রতিবন্ধকতা ও আশঙ্কাকে।
বিশ্বকাপে একাধিকবার দেখা গেছে এমবাপ্পে-ঝড়। সর্বশেষ সেমিফাইনালে মরক্কোর বিপক্ষে দ্বিতীয় গোলটিতে এমবাপ্পের ছুটে যাওয়ার কথাই ধরা যাক। পিএসজি তারকা বল নিয়ে যেভাবে উল্কার গতিতে ঢুকে প্রতিপক্ষ রক্ষণকে এলোমেলো করে দিয়েছিলেন, সেখানেই মূলত ম্যাচ থেকে মানসিকভাবে ছিটকে পড়ে মরক্কো। ফাইনালের আগপর্যন্ত মেসির সমান ৫ গোল করেছেন এমবাপ্পে। সুযোগ আছে গোল্ডেন বুট জেতার। দলীয় অর্জনের সঙ্গে ব্যক্তিগত মাইলফলকের হাতছানিও হয়তো তাতিয়ে দেবে তাঁকে।
তবে কি মেসির স্বপ্ন হাতছানি দেবে এমবাপ্পে এই ফাইনালে?